views 2,267
একসাথে ৪ টি ভিন্ন ভিন্ন প্রিমিয়াম মধুর স্বাদ নেওয়ার সুযোগ দিচ্ছে ফালাক ফুডের হানি কম্বো অফারে।
1. লিচু ফুলের মধু।
2. সরিষা ফুলের মধু।
3. কালোজিরা ফুলের মধু।
4. সুন্দরবনের বাইন ফুলের মধু।
1. লিচু ফুলের মধু।
2. সরিষা ফুলের মধু।
3. কালোজিরা ফুলের মধু।
4. সুন্দরবনের বাইন ফুলের মধু।
মধু খেতে সবাই পছন্দ করি। কিন্তু এতোসব মধুর ভিতর আপনার জন্য BEST কোনটি হবে চিন্তিত? তাদের জন্য Falaq Food দিচ্ছে, ৪ ধরণের প্রিমিয়াম মধু একসাথে নেওয়ার সুযোগ মাত্র ১৩০০ টাকায়। বিশেষ করে যারা এক জিনিস বার বার খেতে পছন্দ করেন না, তাদের জন্য বেস্ট অফার। সকালের নাস্তায়, পাউরুটির সাথে, পিঠা তৈরিতে বা চিনির পরিবর্তে মধুকে বেছে নিতে পারেন। মধু খাওয়ার উপকারিতা হয়তো বলে শেষ করা যাবে না। ওজন কমাতে, দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে, রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এবং শরীলের কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যও নিয়মিত মধু খাওয়া হয়ে থাকে।
লিচু ফুলের মধুর উপকারিতা হলো:
- লিচু ফুলের মধুতে থাকা গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ সহজেই শরীরে শক্তির যোগান দেয়।
- লিচু ফুলের মধুতে থাকা আয়রন রক্তশূন্যতা দূর করতে সহায়তা করে।
- রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক চা চামচ মধু খেলে ভালো ঘুম হয়। ঘুমের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে।
- লিচু ফুলের মধু শরীরের হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান শরীলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
- লিচু ফুলের মধুতে থাকা প্রোটিন, শর্করা, ভিটামিন, খনিজ লবণ, অ্যামিনো অ্যাসিড, এনজাইম ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান যা মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায় এবং হাড় ও দাতের গঠনে কায্যকরী ভূমিকা রাখে।
- ব্রণ, একনি, একজিমা সহ ত্বকের তেল চিটচিটে ভাব এবং ত্বকের রুক্ষতা দুরীকরণে লিচু ফুলের মধু অনেক কার্যকর।
- এতে থাকা এন্টিওক্সিডেন্ট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতা গুলো হলো:
- সরিষা ফুলের মধুর ঝাঁজ ভাব কাশি, সর্দি ইত্যাদি সমস্যা নিরাময় করে। নিয়মিত এই মধু খেলে অথবা বুকে মাখা হলে তা ঠাণ্ডার সমস্যা দূর করে দেয়।
- হজমশক্তি বৃদ্ধির জন্য সরিষা ফুলের মধু খাওয়া হয়। খালি পেটে এই মধু খেলে তা পেটের মধ্যে থাকা গ্যাসগুলো বের করে দেয় এবং হজমে সাহায্যে করে।
- সরিষা ফুলের মধুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- সরিষা ফুলের মধুর সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালির বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। এবং রক্ত চলাচলের উন্নতি হয় এবং দেহের সকল কোষ সচল থাকে।
- শরীলের ক্ষত নিরাময়ের জন্য নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু খাওয়া হয়।
- নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু খেলে শরীলের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
- নিয়মিত খেলে কোলেস্টরল এর মাত্রা কমায় যা হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
- নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু খেলে তা রক্ত পরিষ্কার করে এবং রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে।
- সরিষা ফুলের মধু সাধারণত, হৃদরোগ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, গ্যাস্ট্রিক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যার জন্য খাওয়া হয়ে থাকে।
কালোজিরা ফুলের মধুর উপকারিতা হলো:
- কালোজিরা ফুলের মধু রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
- কালোজিরা ফুলের মধু ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
- ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্যও কালোজিরা ফুলের মধু খাওয়া হয়।
- নিয়মিত কালোজিরা ফুলের মধু খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
- ওজন কমানোর জন্যও কালোজিরা ফুলের মধু খাওয়া হয়।
সুন্দরবনের বাইন ফুলের মধুর উপকারিতা গুলো হলো:
- সুন্দরবনের বাইন ফুলের মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যেমন, হজমশক্তি বৃদ্ধি, সর্দি-জ্বর দূর হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূরীকরণ করতে মধু সাহায্য করে।
- নিয়মিত সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খেলে হজমশক্তি বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে।
- নিয়মিত মধু খেলে শরীরের ওজন কমানো, রক্তের কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমানো, ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
- ত্বক ও চুলের যত্নে বিশেষভাবে মধুর ব্যবহার করা হয়। ত্বক ও চুলের যত্নে মধু ব্যবহারের নিয়ম।
- হার্টের রোগীদের জন্য মধু অনেক কায্যকরি হিসেবে কাজ করে।
- নিয়মিত মধু খেলে দেহের রক্ত চলাচল ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যা উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ফালাক ফুড BEST কেনো?
- প্রথমত, ফালাক ফুড এর সব প্রোডাক্ট পেয়ে যাবেন একটা শক্ত কার্টুনে।
- ফুড গ্রেড প্লাস্টিক বোতলে/জারে প্রোডাক্ট গুলো থাকবে।
- মধুর বোতলের ছিপি/ ক্যাপ ইনটেক্ট থাকবে।
- বোতলের ছিপি/ ক্যাপ – সিকিউরিটি সিল দিয়ে ইনটেক্ট করা থাকবে।
পণ্য ডেলিভারির সবকিছু চেক করে রিসিভ করবেন। ফালাক ফুড সবসময় আপনার পাশে আছে ইনশাআল্লাহ।